সাইজ ৫ ইঞ্চি
ওজন ৩৫০ গ্রাম +/-
কাঁসা ব্যবহারের উপকারিতা
কাঁসার পাত্রে রাখা খাবার খেলে পাকস্থলীতে থাকা বেশ কিছু ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস হয় বলে জানাচ্ছে গবেষণা।
প্রতিদিন কাঁসার গ্লাসে পানি পান করলে শরীরের দূষিত পদার্থ বেরিয়ে যায়। লিভার ও কিডনির কর্মক্ষমতা বাড়াতেও দারুণ কাজে আসে ধাতুটি।
রাতে কাঁসার গ্লাসে পানি রেখে পরদিন সকালে পান করুন। নিয়মিত এভাবে পানি পান করলে শরীরে তামা বা কপারের মাত্রা বাড়তে শুরু করে। ফলে একদিকে যেমন শরীরের কোষের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, অন্যদিকে আয়রনের শোষণ হারও বৃদ্ধি পাওয়া শুরু করে।
আমেরিকান ক্যানসার সোসাইটি বলছে, কাঁসার পাত্রে খাবার খেলে হার্ট অ্যাটাক, কোলেস্টরল এবংউচ্চ রক্তচাপের মতো রোগের ঝুঁকি কমে।
শরীরে তামার ঘাটতি দূর করতে সাহায্য করে কাঁসা। ফলে মস্তিষ্কে থাকা নিউরনের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায় ও স্মৃতিশক্তির বাড়ে।
কাঁসায় থাকা তামা পানিতে লুকিয়ে থাকা ক্ষতিকর জীবাণু ধ্বংস করে। তাই নিয়মিত কাঁসার পাত্রে পানি পান করলে ছোট-বড় নানা ধরনের সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
তথ্য: টাইমস অব ইন্ডিয়া
আসুন জেনে নি কি ভাবে যন্ত নিয়া যায় বা পরিষ্কার করা যায় পিতল-কাঁসা– : পিতল-কাঁসার তৈজসপত্রের যত্নআত্তি অন্যসব তৈজস থেকে আলাদা। চকচকে পরিস্কার রাখতে লেবুর রস ও লবণ, তেঁতুল গোলানো পানি ভালো কাজ করে।
সাদা ভিনেগার ও লবণ ব্যবহার করে অতি সহজেই পিতলের বাসনের কালচে দাগ তুলে নতুনের মতো চকচকে করে নেওয়া যায়। ধোয়ার পর পরিস্কার কাপড় দিয়ে মুছে পানি সম্পূর্ণ শুকিয়ে ফেলতে হবে।